সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনার পার্সোনাল ব্র্যান্ড তৈরির ১০টি ধাপ

সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনার পার্সোনাল ব্র্যান্ড তৈরির ১০টি ধাপ

 

সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনার এক্টভিটির মাধ্যমে আপনি আপনার অনলাইন পার্সোনলিটি তৈরি করতে পারেন যা আপনার ব্যক্তিগত মূল্যবোধ এবং পেশাদার দক্ষতা প্রতিফলিত করে। এমনকি যদি আপনি শুধুমাত্র মাঝে মাঝে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করেন, আপনি যা তৈরি করেন, শেয়ার করেন বা প্রতিক্রিয়া জানান তাও আসে এই পাবলিক ন্যারেটিভে। এখন সোশ্যাল মিডিয়া এক্টভিটি আপনার অফলাইনের আচরণের মতোই গুরুত্বপূর্ণ।

সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনার পার্সোনাল ব্র্যান্ড তৈরি করতে ব্রান্ডের মত কিছু কিছু বিষয় মেনে চলতে হবে এবং তা অনুযায়ী কাজ করতে হবে। সঠিকভাবে এগিয়ে যেতে পারলে আপনি আপনার পরবর্তী কাজের সুযোগ পেতে পারেন বা আপনাকে মূল্যবান সংযোগ গড়ে উঠবে। সোশ্যাল মিডিয়া আপনার জন্য এমন ব্র্যান্ডিং টুল – যা দিয়ে আপনি নিজেকে যেভাবে দেখতে চান সে-ভাবে উপস্থাপন করতে পারবেন। আপনার সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্র্যান্ডিং আপনার জন্য কাজ করছে কিনা তা নিশ্চিত করতে আপনি যা করবেন তাহলো:

 

  1. সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট আপডেট করুন

আপনি কোন কোন সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্মের উপর ফোকাস করতে যাচ্ছেন তা ঠিক করুন এবং যেসব অ্যাকাউন্ট আপনি আর ব্যবহার করেন না, বা করবেন না – সেগুলো ডি-এক্টিভ বা ডিলিট করে দিন। যেসব সোশ্যাল নেটওয়ার্ক আপনি ব্যবহার করবেন ঠিক করেছেন, নিশ্চিত করুন সেগুলোতে আপনার সমস্ত তথ্য সম্পূর্ণ এবং সঠিক। এটি সোশ্যাল নেটওয়ার্কগুলিতে আপনার পেজ বা প্রোফাইলে সরসরি ট্র্যাফিক নিয়ে যেতে এবং বাড়াতে সাহায্য করবে যেখানে আপনি ‘আপনা’কে এবং আপনার কাজ প্রদর্শন করছেন।

আপনার অ্যাকাউন্টে পুরনো যেকোনও ‘সন্দেহজনক’ বা ‘বিতর্কিত’ কনটেন্ট থাকলে তা সরিয়ে ফেলতে পারে যা একটি ঝুঁকিপূর্ণ ব্র্যান্ড টোন হিসাবে থেকে যেতে পারে এবং আপনার প্রফেশন্যাল ইমেজে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।

 

২. আপনার দক্ষতার ক্ষেত্র চিহ্নিত করুন

প্রত্যেকেই কোনো না কোনো বিষয়ে দক্ষ – সেটি হতে পারে কীভাবে দুর্দান্ত কনটেন্ট তৈরি এবং বিতরণ করা কিংবা সাম্প্রতিক বিষয়ে কথা বলা – সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের ব্রান্ডিং করার জন্য সেটি কে কাজে লাগান।

এখন সময় এসেছে বড়সড় পরীক্ষা করার। আপনি কি প্রস্তুত? আপনার তৈরি করা কি ধরনের কনটেন্টে আপনার ফলোয়াররা সবচেয়ে বেশি সাড়া দিয়েছে? সে সম্পর্কে চিন্তা করুন। আপনি কি একরকম অন্যান্য কনটেন্টের সাথে এটিকে রেপ্লিকেট করতে পারেন বা রি-এনগেজ হওয়ার জন্য পুনঃউদ্দেশ্য ব্যবহার করতে পারেন? আপনার নির্বাচিত বিষয়ে বা যে বিষয়ে আপনার আপনার দক্ষতা আছে সেই বিষয়ে আপনি যত বেশি ইউনিক এবং এনগেজিং কনটেন্ট তৈরি করতে পারবেন, তত বেশি আপনার ফলোয়াররা আপনাকে আপনার নির্বাচিত ক্ষেত্রে একজন লিডার হিসাবে ভাবতে শুরু করবে।

 

  1. সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপের মাধ্যমে পোস্ট করা সহজ করুন

প্রতিদিনের ব্যস্ততার মাঝে কনটেন্ট তৈরি করা এবং অনলাইন প্রেজেন্স বজায় রাখা একটা সময়সাপেক্ষ ব্যাপার। সময় বাঁচাতে এবং ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হাতে কাছে অনেক সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ আছে।

Sprout, Buffer, and Hootsuite ব্যবহার করে টুইটার, লিঙ্কডইন এবং ফেসবুক সহ বেশিরভাগ প্রধান সোশ্যাল মিডিয়া নেটওয়ার্কগুলিতে ক্রস-পোস্ট এবং কনটেন্ট শিডিউল করতে পারবেন। ফলে সময় ধরে-ধরে বারবার একাধিক ওয়েবসাইটে বা অ্যাপে আর লগইন করার প্রয়োজন হবে না।

  1. নিয়মিত কনটেন্ট শেয়ার করুন

সোশ্যাল মিডিয়ার শুরুর দিনগুলিতে, আপনি যত বেশি পোস্ট করেছেন, তত বেশি এনগেজমেন্ট আপনি ড্রাম আপ করতে পেরেছেন। আজ, যাইহোক, অতিরিক্ত পোস্ট করা ক্লান্তি এবং বিরক্তির দিকে যাচ্ছে। আপনি আপনার অডিয়েন্সদের সাথে যোগাযোগের লাইনগুলিকে উন্মুক্ত রাখতে চান, তবে আপনি এত বেশি শেয়ার করতে চান না যে আপনাকে মরিয়া দেখায়। ব্যক্তি পর্যায়ে সুইট স্পট হলো সপ্তাহে ৩-৪ বার সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করা।

‘এন্ট্রাপ্রেনিউর কোচ’ প্রতিষ্ঠাতা মাইকেল নোইস ব্যাখ্যা করেছেন, “সাপ্তাহে একটা টুইটার পোস্ট বা মাসে দুই একটা ইনস্টাগ্রাম ফটো যদি কিছু হয় তবে খুব বেশি কিছু করতে পারে না। এই কারণে, ডজন-ডজনে বিক্ষিপ্তভাবে পোস্ট করার বদলে দুটি বা তিনটি সাবধানে বেছে নেওয়া সোশ্যাল নেটওয়ার্কগুলিতে ফোকাস করা এবং সেগুলিতে সক্রিয় থাকার চেষ্টা করা ভাল।”

এমন একটা দিন ঠিক করুন যেদিন আপনি পোস্ট করবেন না। ফোকাস করার জন্য সেরা সোশ্যাল মিডিয়া মেট্রিক্স শনাক্ত করুন, আপনার পোস্টের সাথে সম্পর্কিত ডেটা বিশ্লেষণ করুন এবং কাজ করে এমন একটি প্যাটার্ন চিহ্নিত করুন। আপনার যদি শেয়ার করার জন্য কনটেন্ট খুঁজে পেতে সমস্যা হয় কিংবা ট্রেন্ডিং বিষয়ে আরও ইনসাইটস চান, তাহলে সোশ্যাল মিডিয়া হ্যাশট্যাগের মাধ্যমে অনুসন্ধান করুন, Feedly-এর মতো নিউজ অ্যাগ্রিগেটর সাইটগুলি ব্যবহার করুন বা Google Alerts-এর জন্য সাইন আপ করুন৷

 

  1. আপনার কন্টাক্টস ইমপোর্ট করুন৷

আপনি যে সোশ্যাল মিডিয়া নেটওয়ার্কগুলি ব্যবহার করছেন সেগুলিতে আপনি ইতিমধ্যে কতজনকে জানেন তা দেখে আপনি অবাক হতে পারেন৷ দশজন-বিশজন বা এমন হতে পারে শত শত লোক বাঁকি আছে যাদের সাথে আপনি এখনও সংযুক্ত হননি। আপনি কতগুলি সংযোগ হারিয়েছেন তা জানতে আপনার সামাজিক নেটওয়ার্কগুলিতে Gmail বা Outlook থেকে আপনার ইমেইল কন্টাক্টস বা আপনার ফোনবুক থেকে কন্টাক্টস ইমপোর্ট করুন৷ লিঙ্কডইন, ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক এবং টুইটার সবই একটি নির্দিষ্ট সংখ্যক কন্টাক্টস ইমপোর্ট অনুমতি দেয়।

 

  1. সামাজিক পোস্ট ইতিবাচক এবং আকর্ষক রাখুন

আপনার লক্ষ্য হল একটি অপ্রতিরোধ্য পার্সোনাল অনলাইন ব্র্যান্ড তৈরি করা, তবে আপনাকে নিশ্চিত করতে হবে যে এটি আপনাকে প্রতিফলিত করে। আপনি এখন সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনার করা উচিত এমন কিছু জিনিস জানেন, আপনি কি আপনার সোশ্যাল ইম্প্রেশনকে ইতিবাচক রাখতে কী করবেন না সে সম্পর্কে সচেতন?

 

আপনার ইন্টারঅ্যাকশন এবং কনটেন্টকে আপনার কাজের সারসংকলন, এবং আপনার পেশাদার মনোভাব এবং সামগ্রিক ব্যক্তিত্বের প্রতিফলন হিসাবে ভাবুন। অন্যদের কনটেন্ট পুনরায় পোস্ট করা (অথবা সোশ্যাল কনটেন্টর জন্য কিউরেট করা) একটি বুদ্ধিমান কাজ, তবে এটি আপনার করা উচিত নয়। ইন্ডাস্ট্রির স্কিল প্রদর্শনের জন্য আপনাকে আপনার লেখা কনটেন্টও শেয়ার করতে হবে।

 

এনগেজিং কনটেন্ট তৈরি করার অর্থ হল আপনি আপনার নেটওয়ার্কে যে ধরনের আপডেটগুলি শেয়ার করেন সেগুলির জন্য একটি নতুন পদ্ধতি গ্রহণ করা৷ আপনার নিজের অর্জন সম্পর্কে কথা বলতে ভয় পাবেন না, বা আপনার ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে এনগেজিং টিডবিট যোগ করুন (যেমন ভ্রমণ এবং শখ উপযুক্ত)। সর্বোপরি মরে রাখবেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় ব্যক্তিই প্রথম।

 

আপনার ইচ্ছামত আপনার মতামত প্রকাশ করতে না পারার বিষয়ে যদি আপনার উদ্বেগ থাকে, তাহলে দুটি সেট সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট তৈরি করার কথা বিবেচনা করুন: একটি ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্য (যা খুশি বলুন), এবং আরেকটি সার্বজনীন ব্যবহারের জন্য (যেটিতে আপনার রিএকশ্যান এবং শেয়ার ব্যাপকভাবে গণনা করা হয়)। আপনার সর্বজনীন পেজগুলিকে ঘনিষ্ঠ বন্ধু এবং পরিবারের থেকে আলাদা রাখুন এবং নতুন সংযোগ এবং কর্মজীবনের সুযোগ তৈরি করতে আপনার প্রফেশনাল অ্যাকাউন্টগুলি ব্যবহার করুন। এবং, আপনি যদি আপনার নিয়োগকর্তার বিষয়ে অনলাইনে কথা বলতে চান, তাহলে তা করার আগে আপনার কোম্পানির সোশ্যাল মিডিয়া গাইডলাইন পড়ে দেখুন।

  1. গোষ্ঠীগুলি খুঁজুন এবং যোগদান করুন৷

Facebook এবং LinkedIn উভয়ই নির্দিষ্ট ইন্ডাস্ট্রি বা বিষয়ের উপর ফোকাস করে গড়ে উঠা হাজার হাজার গ্রুপে যোগদানের সুযোগ অফার করে। আপনার যে সব বিষয়ে দক্ষতা বা আগ্রহ রয়েছে সেসব বিষয়ের সাথে যায় এমন গ্রুপগুলি খুঁজে বের করতে প্রতিটি নেটওয়ার্কে অনুসন্ধান বার ব্যবহার করুন। তারপর আপনি আপনার ইনসাইটস শেয়ার করতে এবং আপনার পার্সোনাল ব্র্যান্ডের চারপাশে কর্তৃত্ব তৈরি করতে সক্ষম হবেন।

 

মনে রাখবেন, আপনার ইন্ডাস্ট্রির বড় বড় গ্রুপগুলিতে প্রতিযোগীদের উপচে থাকতে পারে, তাই ছোট-ছোট, বিষয়-ভিত্তিক গ্রুপগুলি আপনার অডিয়েন্সদের কাছে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে আরও ফলপ্রসূ হতে পারে৷ সোশ্যাল মিডিয়া গ্রুপগুলি আপনাকে সাহায্য করতে পারে:

  • নিজেকে চ্যালেঞ্জ করুন এবং অনুপ্রাণিত করুন
  • আপনার লক্ষ্য অর্জনের জন্য নিজেকে প্রেসার দিন
  • আপনাকে দায়বদ্ধ রাখুন
  • আপনার মার্কেটিংয়ের জন্য ধারণা তৈরি করুন
  • প্রতিক্রিয়া গ্রহণ করুন
  • আত্মবিশ্বাস অর্জন করুন
  • আপনার দক্ষতা প্রসারিত করুন
  • নিজের জ্ঞান যাচাই করুন
  • নেতৃত্বের দক্ষতা বিকাশ করুন
  • অন্যদের সাহায্য করুন
  • ভালো কিছু করুন
  • বন্ধুত্ব করুন
  • নতুন সুযোগ খুঁজে বের করুন

আপনার পছন্দের সোশ্যাল মিডিয়া গ্রুপের জয়েন করার পরে, আলোচনায় অংশ নিন এবং আপনার অনন্য ইনসাইটস যোগ করতে ভয় পাবেন না। এটা মনে রাখা কঠিন হতে পারে যে আসলে সোশ্যাল মিডিয়া ঠিক কী!

 

তাই কথোপকথন করতে ভয় পাবেন না। আপনি যদি শুধুমাত্র একটি গ্রুপে যোগ দেন এবং অংশগ্রহণ না করেন, তাহলে আপনি উপরে উল্লেখিত তালিকাভুক্ত কোনো সুবিধা পাবেন না। এছাড়াও, আপনার রেসপন্সিভ দেখানোটা আপনাকে বৃহত্তর কমিউনিটিতে আপনার পর্সোন্যাল ব্র্যান্ড  তৈরি করতে সহায়তা করবে।

 

  1. আপনার ব্র্যান্ডের ভয়েস, ইমেজ এবং টোন সামঞ্জস্যপূর্ণ রাখুন

আপনি সম্ভবত ইতিমধ্যেই বুঝতে পেরেছেন যে আপনার সংজ্ঞায়িত ব্যক্তিত্বের সাথে লেগে থাকাটা কতটা গুরুত্বপূর্ণ। যদি একজন জনপ্রিয় রাজনৈতিক ভাষ্যকার হঠাৎ করে আমূলভাবে দল পরিবর্তন করেন, সন্দেহ নেই যে রাতারাতি তিনি তার প্রচুর ভক্ত হারাবেন। আপনাকে অবশ্যই আপনার ধারনা এবং আপনার উপস্থাপন করার উপায়গুলির সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ থাকতে হবে যাতে আপনি স্মরণীয় এবং নির্ভরযোগ্য হন।

 

আপনার ব্র্যান্ডের জন্য সর্বোত্তম কাজ করে এমন ভয়েসের টোন ঠিক কার জন্য ট্রায়াল এন্ড এররের মধ্যে দিয়ে যেতে হবে, তবে পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং গাইড রয়েছে যা ব্যবহার করে আপনি আপনার জন্য সবচেয়ে উপযুক্তটা নির্ধারণ করতে পারেন। এটি “আমি মজার হতে চাই” বলার মতো সহজ নয়, আপনার পদ্ধতিকে সমর্থন করার জন্য আপনাকে আপনার ধারণাগুলি আরও বিকাশ করতে হবে।

 

ব্র্যান্ড গাইডলাইন মানুষের উপলব্ধি নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। যদি আপনার প্রোফাইলগুলির মধ্যে কোন একটি আপনার ব্র্যান্ডের ভয়েসের সাথে না মেলে বা আপনার ব্যক্তিত্বের সাথে যায় না এমন কনটেন্ট বা ছবি থাকলে এর মাধ্যমে আপনি আপনার  ত্রুটিহীন খ্যাতিকে ক্ষতি করতে পারেন।

 

আপনার অডিয়েন্স কারা এবং তাদের সাথে কীভাবে কথা বলতে হয় সে বিষয়ে আপনি আটকে থাকলে  মার্কেটিং পারসোনালিটির টেম্পলেট ব্যবহার করুন।

 

  1. 9. স্টাডি ইনফ্লুয়েন্সার

ইনফ্লুয়েন্সারদের সাথে সংযোগ করা এবং তাদের সাথে কাজ করে ব্র্যান্ডকে পরিচিত করানো একটি দুর্দান্ত উপায়। তবে এভাবে শুরু করার আগে কিছুটা সময় নেয়। ইনফ্লুয়েন্সারদের আপনাকে বিশেষজ্ঞ হিসেবে দেখার আগে তাদের সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলতে আপনাকে কিছুটা সময় দিতে হবে।

লিংকডইন হল আপনার ইন্ডাস্ট্রির অন্যান্য বিশেষজ্ঞদের খুঁজে বের করার এবং তাদের সাথে যুক্ত হওয়ার জন্য একটি দুর্দান্ত জায়গা। এছাড়াও শীর্ষ ইনফ্লুয়েন্সার মার্কেটিং টুলের মধ্যে রয়েছে Ninja Outreach, BuzzStream, Followerwonk, Klear, SEO Quake and Hunter ইত্যাদি। আপনার ক্ষেত্রের শীর্ষ ইনফ্লুয়েন্সারদের খুঁজে পাওয়ার পরে, আপনি কী কী আরও ভাল করতে পারেন তা নির্ধারণ করতে ইনফ্লুয়েন্সারদের নেটওয়ার্ক, পোস্ট করার অভ্যাস এবং কনটেন্ট বিশ্লেষণ করুন। লক্ষ্য করুন কিভাবে তাদের ফলোয়াররা তাদের পোস্টে সাড়া দেয় এবং তাদের পার্সোনাল ব্র্যান্ডিং স্ট্রাটেজি এবং সম্পাদন থেকে সেরা অনুশীলন শিখুন।

  1. সূক্ষ্ম ভাবে জানুন সোশ্যাল মিডিয়া এবং তৈরি করুন আপনার ব্র্যান্ড৷

সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনার পার্সোনাল ব্র্যান্ড তৈরি করার সর্বোত্তম উপায় হল মৌলিক বিষয়গুলি বোঝা। আপনার অডিয়েন্সদের বোঝার জন্য কীভাবে সোশ্যাল রিসার্চ পরিচালনা করবেন তা শিখুন, কনটেন্টর ফরম্যাটগুলি বের করুন এবং আপনার জন্য কী কাজ করবে এবং কীভাবে একটি কৌশল তৈরি করতে হয় তা জানুন – যত ছোটই হোক না কেন – যাতে আপনি জানেন আপনি কোথায় যেতে চান এবং কীভাবে সেখানে যেতে হবে।

 

আপনাকে আপনার নির্বাচিত প্রতিটি সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম সম্পর্কে সূক্ষ্ম ভাবে জানতে হবে এবং আপনার ইউনিক ম্যাসেজ চালাতে আপনি কী করতে পারেন তাও বুঝতে হবে। কিছু অনুশীলনের মাধ্যমে, আপনি শীঘ্রই শিখবেন কোন চ্যানেলটি সবচেয়ে ভালো কাজ করে এবং কীভাবে সাফল্য পরিমাপ করা যায়।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *