২০২০ সালে বাংলাদেশের চাকুরীর বাজারের সেরা ১০ ক্যারিয়ার

বাংলাদেশে স্বাস্থ্যসেবা এবং প্রকৌশলের ক্ষেত্রের চাকরিগুলোতে অনেক বেশি উপার্জন করার সুযোগ থাকায় পেশা হিসেবে ডাক্তার এবং ইঞ্জিনিয়ারদের কদর সব সময়ই অনেক বেশি হয়ে আসছে। এর পরে রয়েছে প্রযুক্তিখাতের চাকরি। আধুনিক পৃথিবীতে বেশি বেতনের চাকরি মানেই প্রযুক্তিখাতের কদর। গত দশকে এই ধরনের চাকরির ক্ষেত্র যেমন বেড়েছে, তেমনি বেড়েছে প্রত্যাশীদের আগ্রহ। ২০২০ সালেও এই ধারা অব্যাহত থাকবে। প্রযুক্তিখাতের বাইরেও কিছু চাকরি আছে, যেগুলোর চাহিদা বাড়বে। এসব চাকরির জন্য উচ্চমানের দক্ষতা, যেমন জাভাস্ক্রিপ্ট মুখস্থ রাখতে হবে; এমন কোনো শর্ত নেই।

AverageSalarySurvey.com-এর সার্ভে থেকে ২০২০ সালে বাংলাদেশের সেরা দশ উচ্চ বেতনের চাকরি :

০১. হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজার বাংলাদেশি টাকায় গড় বাৎসরিক বেতন ১৯,৮৭,৫৫৫। এক সময় এইচআর নিয়ে দেশি উদ্যোক্তাদের তেমন আগ্রহ ছিল না। তবে এর কার্যকারিতা এবং প্রয়োজনীয়তা প্রমাণিত হওয়ার সাথে সাথে বেড়েছে এর চাহিদা। প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয় সব কর্মকর্তা অথবা কর্মচারী নিয়োগ দেয়া এবং তাদের কাজের তদারকি করা এইচআরডি’র কাজ। একটি প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন ডিপার্টমেন্টের চাহিদা অনুযায়ী এইচআরডি কোম্পানির প্রয়োজনীয় লোকবল নিয়োগ দিয়ে থাকে এবং কর্মীদের বেতন কাঠামো, প্রয়োজনীয় প্রশিক্ষণও দিয়ে থাকে এইচআরডি। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চাহিদা এবং এরা যাতে ঠিকভাবে কাজ করে সেদিকেও নজরদারি করে এ বিভাগ। এখানে ক্যারিয়ার গড়তে চায়লে অবশ্যই মাস্টার্স/এমবিএ মেজর-ইন-এইচআর ডিগ্রিধারী হতে হবে। তাহলে চাকরির ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাওয়া যাবে। কিছু কাজের আগে অভিজ্ঞতা থাকলে আরো ভালো হয়।

০২. আই টি ব্যবস্থাপক বাংলাদেশি টাকায় গড় বাৎসরিক বেতন ১২,৬৪,৪০০। প্রযুক্তিপণ্য থেকে শুরু করে আইটির বিভিন্ন সেবার পরিচালনা করাই একজন আইটি ম্যানেজারের কাজ। গতানুগতিক পেশার মতো পেশা এটি মোটেও নয়। এ পেশায় অনেক চ্যালেঞ্জ নিতে হয়, সামলাতে হয় অনেক জটিল বিষয়। প্রতিদিনের বদলে যাওয়া প্রযুক্তির সাথে নিজেকে আপডেট রাখতে হয় সবসময়। একটু চেষ্টা করলেই সফটওয়্যার ডেভেলপার, ডাটাবেজ অ্যাডমিন, ওয়েব ডেভেলপার, অ্যানিমেটর বা কম্পিউটার সিস্টেম অ্যাডমিনিস্ট্রেটর হওয়া যায়, কিন্তু আইটি ম্যানেজার হতে তাকে অনেক বেশি সময় দিতে হবে। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে তথ্যপ্রযুক্তির উপর আন্ডারগ্র্যাজুয়েট ও পোস্টগ্রাজুয়েট ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ রয়েছে। সাধারণত আইটি ম্যানেজার পদে কাজ করার জন্য ইনফরমেশন টেকনোলজি, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং কিংবা কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি থাকা লাগে। এছাড়া ব্যবস্থাপনার উপর কোর্স কিংবা এমবিএ ডিগ্রি থাকলে চাকরিক্ষেত্রে বিশেষ সুবিধা পাওয়া যায়।

০৩. সফটওয়্যার ডেভেলপার বাংলাদেশি টাকায় গড় বাৎসরিক বেতন ৪,৩৮,৭৯৪। সফটওয়্যার ডেভেলপার কোনও না কোনওভাবে সফটওয়্যার নির্মাণ প্রক্রিয়ার সাথে যুক্ত থাকেন। সফটওয়্যার ডেভেলপারের কাজের ক্ষেত্র বেশ বৈচিত্র্যময়। একটা সময় ছিল যখন ব্যাংক কিংবা ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোয় নিরাপত্তা অথবা তথ্য একটা নির্দিষ্ট জায়গায় জমা রাখার কোন ব্যবস্থা ছিল না। এখন নিরাপত্তা কাঠামো ডিজাইন, তথ্য সংরক্ষণ, উপস্থিতির জন্য ফিঙ্গারপ্রিন্টের ব্যবস্থা করা – এই জাতীয় বিবিধ কাজে বর্তমানে সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্টের প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য। এই কারণে একজন সফটওয়্যার ডেভেলপার বিবিধ ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করেন। কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং অথবা আইটি বিষয়ের স্নাতকরা সফটওয়্যার ডেভেলপার অথবা সফটওয়্যার ডেভেলপার হিসেবে কাজ করে থাকে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে ডিপ্লোমা ডিগ্রী যাদের আছে তারাও নিয়োগ পেতে পারেন। সাধারণত আইটি থেকে যারা পাস করেন তাদেরকেই সফটওয়্যার ডেভেলপার হিসেবে গণ্য করা হয়।

০৪. আইটি প্রোজেক্ট ম্যানেজার বাংলাদেশি টাকায় গড় বাৎসরিক বেতন  ৩০,৯২,০৫৫। একজন আইটি প্রোজেক্ট ম্যানেজারকে কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার সম্পর্কে জানতে হয়। ডাটা ও ডাটা ম্যানেজমেন্ট সম্পর্কে ভাল ধারণা থাকতে হবে, বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ভাষা সম্পর্কে ব্যবহারিক জ্ঞান, সাইবার সিকিউরিটি, নেটওয়ার্ক সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা ও বাস্তব ধারণা থাকতে হবে। প্রতি মুহূর্তে পরিবর্তনশীল ইনফরমেশন খাতের সাথে নিজেকে আপডেটেড রাখতে হয়। সাধারণত আইটি প্রোজেক্ট ম্যানেজার পদে কাজ করার জন্য ইনফরমেশন টেকনোলজি, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং কিংবা কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক ডিগ্রি থাকা লাগে। এছাড়া ব্যবস্থাপনার উপর কোর্স কিংবা এমবিএ ডিগ্রি থাকলে চাকরিক্ষেত্রে বিশেষ সুবিধা পাওয়া যায়।বাংলাদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে তথ্যপ্রযুক্তির উপর আন্ডারগ্র্যাজুয়েট ও পোস্টগ্রাজুয়েট ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ রয়েছে।

০৫. প্রকৌশলী বাংলাদেশি টাকায় গড় বাৎসরিক বেতন ৬,৫২,২৭২। সারাবিশ্বে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের চাহিদা অনেক বেশি। তারই ধারাবাহিকতায় আমাদের দেশেও বর্তমানে এ সেক্টরের প্রতি নতুনদের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি অনেক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ওপর বিভিন্ন কোর্স রয়েছে। এ সেক্টরে চাকরি করতে হলে বিএসসি ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, বিএসসি ইন ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ারিং, নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার, এমবিএ, মাস্টার্সসহ বিভিন্ন ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের যোগ্যতা চাওয়া হয়। আর বেতন ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার ক্ষেত্রে অন্য সেক্টর থেকে এখানে ক্যারিয়ার গড়তে যায় নিশ্চিন্তে। শুধু প্রয়োজন নির্দিষ্ট এ যোগ্যতা ও কিছু কারিগরি অভিজ্ঞতা।

০৬. ডাক্তার বাংলাদেশি টাকায় গড় বাৎসরিক বেতন ৪,৪৬,২৭২। আমাদের দেশের সবচেয়ে আকাঙ্ক্ষিত পেশাগুলোর একটি ডাক্তারি। বাংলাদেশ স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের নীতিমালা অনুযায়ী ব্যাচেলর অফ মেডিসিন অ্যান্ড ব্যাচেলর অফ সার্জারি (M.B.B.S.) ডিগ্রিধারীরা ডাক্তার পদবী ব্যবহার করতে পারেন। এ ডিগ্রি ডাক্তারি পেশার সূচনা মাত্র। এমবিবিএসের পরে ডাক্তাররা চিকিৎসা বিজ্ঞানের যে কোন বিশেষ দিকে উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে থাকেন। যেমন: মেডিসিন, নিউরোলজি, গাইনিকোলজি, অনকোলজি, গ্যাস্ট্রোলজি, কার্ডিওলজি ইত্যাদি। বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল (বিএমডিসি) স্বীকৃত মোট ৩৬টি সরকারি ও ৭০টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস ডিগ্রি দেয়া হয়। সরকারি মেডিকেল কলেজে পড়ার সুযোগ পেতে হলে প্রতিযোগিতাপূর্ণ পরীক্ষার মধ্য দিয়ে ভর্তি হকে হবে। অন্যদিকে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোতে সাধারণত শিক্ষার খরচ প্রচুর।

০৭. ম্যানেজার বাংলাদেশি টাকায় গড় বাৎসরিক বেতন ৭,৪২,৮৪৪। চাকরি জগতে লোভনীয় পদ হচ্ছে ম্যানেজার বা ব্যবস্থাপকের পদ। একটি দলের উপযুক্ত লক্ষ্যে পৌঁছানোর প্রক্রিয়ার ৭০% নির্ভর করে একজন ব্যবস্থাপকের উপর। একজন ভালো ম্যানেজারের প্রথম গুণ হলো তার অধীনস্থ সকলের কাজ সুনিশ্চিত করা। এর মাধ্যমে, সর্বাধিক কাজ সম্পাদন করা সম্ভব হয়। দলের সকলের সাথে সদ্ভাব বজায় রাখা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। উল্লেখ্য যে, নিজ বিভাগের বা টিমের কর্মরত সকলের প্রশিক্ষণ নিশ্চিত করা ম্যানেজারের দায়িত্ব। দলের সকলে সঠিকভাবে কাজ করছে কিনা, এ বিষয়ে দৈনিক ফলো-আপ করা বাঞ্ছনীয়। দলীয় যেকোনো বিষয়ে ম্যানেজারের সিদ্ধান্তই থাকে চূড়ান্ত।

০৮. মার্কেটিং ম্যানেজার বাংলাদেশি টাকায় গড় বাৎসরিক বেতন ৩০,১১,১১১। মার্কেটিং ম্যানেজার প্রতিষ্ঠানের বিপণন এবং বিজ্ঞাপন উদ্যোগ পরিকল্পনা, উন্নয়ন নির্বাহের এবং তত্ত্বাবধানের দায়িত্বে থাকেন। মার্কেটিং ম্যানেজারের প্রাথমিক দায়িত্ব বাজার গবেষণা, মূল্য গবেষণা, পণ্য বিপণন, বিপণন যোগাযোগ, বিজ্ঞাপন এবং জনসংযোগ ব্যবহার করে, সমগ্র প্রতিষ্ঠানের জন্য সফল বিপণনের মাধ্যমে বিক্রয় বৃদ্ধি করা। অধিকাংশ কোম্পানিতে এ পদের জন্য ব্যবসা সংক্রান্ত ন্যূনতম ব্যাচেলর ডিগ্রির দরকার হয়। তবে মাস্টার্স ডিগ্রির প্রাধান্য রয়েছে। অন্যদিকে শিল্পকারখানার ক্ষেত্রে ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রির প্রয়োজন হতে পারে।

০৯. স্থপতি বাংলাদেশি টাকায় গড় বাৎসরিক বেতন ১২,৫৯,৪৪৪। আধুনিক যুগের শিক্ষা ব্যবস্থায় কোথাও যদি শিল্প ও বিজ্ঞানের সমন্বয় ঘটে থাকে, সেটি হচ্ছে স্থাপত্যবিদ্যা বা আর্কিটেকচার। একজন আর্কিটেক্ট কোন বিল্ডিং বা স্থাপনার বাহ্যিক ও অভ্যন্তরীণ উভয় নকশাই করে থাকেন। এক্ষেত্রে তাকে কারিগরি জ্ঞানের পাশাপাশি সৃজনশীলতা ও উন্নত রুচির পরিচয় ও দিতে হয়। সারাবিশ্বে আর্কিটেক্টের চাহিদা অনেক বেশি। তারই ধারাবাহিকতায় আমাদের দেশেও স্থপতিদের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। সরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পাশাপাশি অনেক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে আর্কিটেক্টের ওপর পড়ানো হয়। আর বেতন ভাতা ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার ক্ষেত্রে অন্য সেক্টর থেকে এখানে ক্যারিয়ার গড়তে যায় নিশ্চিন্তে। শুধু প্রয়োজন নির্দিষ্ট এ যোগ্যতা ও কিছু কারিগরি অভিজ্ঞতা।

১০. একাউন্ট ম্যানেজার বাংলাদেশি টাকায় গড় বাৎসরিক বেতন ১১,৩৩,৭৫০। অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার (এএম) সংস্থার পক্ষে নির্দিষ্ট গ্রাহকদের সাথে বিক্রয় এবং ব্যবসায়িক সম্পর্ক রক্ষা করেন। অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার কোনও ক্লায়েন্ট বা ক্লায়েন্টের গ্রুপের সাথে কোম্পানির বিদ্যমান সম্পর্ক বজায় রাখে, যাতে তাদের ব্যবসা এবং বাণিজ্য অব্যাহত থাকে। অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার কোনও সংস্থায় গ্রাহক পরিষেবা এবং বিক্রয় দলের মধ্যে ইন্টারফেস হিসাবে কাজ করে। নির্দিষ্ট ক্লায়েন্টদের জন্য একাউন্ট ম্যানেজার নিয়োগের উদ্দেশ্য হ’ল নির্ধারিত ক্লায়েন্টদের পোর্টফলিওর সাথে দীর্ঘমেয়াদী সম্পর্ক তৈরি করা। অ্যাকাউন্ট ম্যানেজার গ্রাহকের চাহিদা বুঝে, এই চাহিদাগুলি কীভাবে পূরণ করবেন তা পরিকল্পনা করে এবং কোম্পানির জন্য বিক্রয় বাড়ায়। অধিকাংশ কোম্পানিতে এ পদের জন্য ব্যবসা সংক্রান্ত ন্যূনতম ব্যাচেলর ডিগ্রির দরকার হয়। তবে মাস্টার্স ডিগ্রির প্রাধান্য রয়েছে। যোগাযোগের ক্ষেত্রে দক্ষরা এই পেশা ভালো করে থাকে।

image source pexels.com

২০২০ সালের শীর্ষ ১০ চাকুরী – রিডার্স ডাইজেস্ট

০১. ব্লকচেইন ডেভেলপার ০২. ফিজিক্যাল থেরাপিস্ট ০৩. ডিজিটাল এবং ভিডিও মার্কেটার ০৪. বাণিজ্যিক ড্রোন পাইলট ০৫. সাইবার সিকিউরিটি প্রকল্প পরিচালক ০৬. সুরক্ষা, অগ্নি এবং পরিষেবা প্রযুক্তিবিদ ০৭. আর্থিক প্রযুক্তি (ফাইনটেক) পেশাদার ০৮. আইনজীবী, প্যারালেগেল এবং আইনি সহায়তা কর্মী ০৯. ইন-হোম ক্যারেজিভের ১০. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটার

 

২০২০ সালের শীর্ষ ১০ চাকুরী – সিএনএন

০১. মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন ডেভেলপার ০২. ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা পরিচালক ০৩. ল্যান্ডমান ০৪. প্রোডাক্ট এনালিস্ট ০৫. ইনফরমেশন অ্যাসুরেন্স এনালিস্ট ০৬. কোয়ালিটি অ্যাসুরেন্স কোঅর্ডিনেটর (আরএন) ০৭. ক্লিনিকাল অ্যাপ্লিকেশন্স স্পেশালিষ্ট ০৮. হাসপাতালের প্রশাসক ০৯. ডাটাবেস এনালিস্ট ১০. ফিনান্স অ্যান্ড অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ডিরেক্টর

২০২০ সালের শীর্ষ ১০ চাকুরী – লিংকডইন

০১. আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স স্পেশালিষ্ট ০২. রোবটিক্স ইঞ্জিনিয়ার ০৩. ডেটা সায়েন্টিস্ট ০৪. ফুল স্ট্যাক ইঞ্জিনিয়ার ০৫. সাইট রেলিয়াবিলিটি ইঞ্জিনিয়ার ০৬. কাস্টমার সাকসেস স্পেশালিষ্ট ০৭. সেলস ডেভেলপমেন্ট রিপ্রেসেন্টেটিভ ০৮. ডেটা ইঞ্জিনিয়ার ০৯. বেহেভিওরাল হেলথ টেকনিশান ১০. সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞ


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *